কাউকে কিভাবে ভালোবসতে হয়, কিভাবে করুনা করতে হয়, কিভাবে আশির্বাদ দিতে হয় সে কথা তো আমরা জানিই না। যে মানুষ ডুবে যাচ্ছে তার কাছে তার কাপড়ের কোন মান আছে ? পৃথিবীতে এসে কৃত্রিম সুখ সংগ্রহ করে তাতে ডুবে গেলে তার দেহটিকে বাঁচিয়ে তাকে বাচানো যায় না। আমরা আমাদের আত্ম পরিচয় পেয়ে যখন আত্ম গর্ভে বড় হব এবং জাগতিক সুখ, শোক, আর চোখের জলের কালিমালিপ্ত দেহকে না বাঁচিয়ে তখন আমরা নিজেদের বাচাতে পারব। যখন কৃত্রিমকে না ভালোবেসে প্রকৃতকে ভালবাসব, যখন মূর্তিকে না ভালোবেসে অমূর্ত প্রতিমাকে ভালবাসব, যখন রূপকে না ভালোবেসে সৌন্দর্যকে ভালবাসব, যখন দেহকে না ভালোবেসে আত্ম পরিচয়কে ভালবাসব, তখনই আমাদের মধ্যে পরিব্যাপ্ত সেই সত্যকে ভালবাসতে পারব, করুনা করতে পারব, আশির্বাদ করতে পারব।
সুখ, শোক, চোখের জল,
প্রকৃত সত্যের অজ্ঞানতার অন্ধকার।
প্রকৃত আত্ম উপলব্ধি
শাশ্বত সত্যের মধুকর।
ও অজ্ঞানতার দান
প্রেম হয়নি কখনো পতিত পাবন।
ভালবাসার করুন কর
হয়নি কখনো প্রদর্শন।
ভালবাসতে জানিই না
প্রকৃত ভালবাসার সার।
প্রকৃত ভালবাসতে
মুছে যায় শোকের চোখের জল।
যদি কেউ ডুবে যায়
তার কাছে তার কাপড়ের কী মান !
কাপড়ের সম্মান দিয়ে
পায় না সে তার আপন সম্মান।
মানুষের কী তা শোভা পায়
মানুষ যেন আত্ম গর্ভে বড় হয়।
যে তা বোঝে না
তার শোখ নিরঅর্থের পরিচয়।
সুখ, শোক, চোখের জল,
প্রকৃত সত্যের অজ্ঞানতার অন্ধকার।
প্রকৃত আত্ম উপলব্ধি
শাশ্বত সত্যের মধুকর।
ও অজ্ঞানতার দান
প্রেম হয়নি কখনো পতিত পাবন।
ভালবাসার করুন কর
হয়নি কখনো প্রদর্শন।
ভালবাসতে জানিই না
প্রকৃত ভালবাসার সার।
প্রকৃত ভালবাসতে
মুছে যায় শোকের চোখের জল।
যদি কেউ ডুবে যায়
তার কাছে তার কাপড়ের কী মান !
কাপড়ের সম্মান দিয়ে
পায় না সে তার আপন সম্মান।
মানুষের কী তা শোভা পায়
মানুষ যেন আত্ম গর্ভে বড় হয়।
যে তা বোঝে না
তার শোখ নিরঅর্থের পরিচয়।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন